২০ দফা — সারসংক্ষেপ
১ • জাতীয় কাঠামো উন্নয়ন
তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায়ে ক্রীড়া কাঠামো ও ব্যবস্থাপনা আধুনিকীকরণ।
২ • নতুন কুঁড়ি স্পোর্টস
১২–১৪ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ ও প্রতিযোগিতা।
৩ • বিদ্যালয়ভিত্তিক ক্রীড়া উৎসব
দেশের প্রতিটি বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজন।
৪ • গ্রাসরুট একাডেমি
প্রতিটি উপজেলায় প্রশিক্ষণ একাডেমি স্থাপন।
৫ • জেলা ক্রীড়া কেন্দ্র
৬৪ জেলায় ইনডোর সুবিধাসহ আধুনিক ক্রীড়া কেন্দ্র নির্মাণ।
৬ • উপজেলা ক্রীড়া ভবন
৪৯৫ উপজেলায় প্রশিক্ষণ ও ইনডোর সুবিধাসহ ভবন স্থাপন।
৭ • জেলা পর্যায়ে স্টেডিয়াম
প্রতিটি জেলায় ‘ক্রীড়া অপলয়’ গঠন ও সংস্কার।
৮ • উপজেলা পর্যায়ে মাঠ
প্রতিটি উপজেলায় ক্রীড়া মাঠ ও অবকাঠামো উন্নয়ন।
৯ • দক্ষ কোচ তৈরি
প্রত্যেক উপজেলায় প্রশিক্ষিত কোচ নিয়োগ ও সার্টিফিকেশন।
১০ • বিভাগীয় স্পোর্টস স্কুল
প্রত্যেক বিভাগে আধুনিক ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন।
১১ • জাতীয় ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়
আধুনিক ‘ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠা।
১২ • ক্রীড়া উন্নয়ন ব্যাংক
অর্থায়ন ও ইনোভেশনের জন্য বিশেষায়িত ব্যাংক।
১৩ • খেলোয়াড় কল্যাণ তহবিল
দুর্ঘটনা, অবসর ও স্বাস্থ্যসেবায় সহায়তা।
১৪ • আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ
বিদেশে প্রশিক্ষণ ও অভিজ্ঞতা বিনিময় কর্মসূচি।
১৫ • ক্রীড়া পত্রিকা
দেশব্যাপী ক্রীড়া প্রচারণার জন্য নিবেদিত প্রকাশনা।
১৬ • ক্রীড়া টেলিভিশন
২৪ ঘন্টা ক্রীড়া সম্প্রচার চ্যানেল চালু।
১৭ • ক্রীড়া রেডিও
খেলাধুলা বিষয়ক রেডিও সম্প্রচার চালু।
১৮ • শিক্ষা ও ক্রীড়া
স্কুল থেকে ক্রীড়া অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক করা।
১৯ • সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত ক্রীড়া
ক্রীড়ার মাধ্যমে নৈতিক ও সামাজিক মূল্যবোধ গঠন।
২০ • নারী ক্রীড়া উন্নয়ন
ক্রীড়াঙ্গনে নারীর অংশগ্রহণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি।
২০ • ক্রীড়াঙ্গনে নারীর অংশগ্রহণ ও সক্ষমতা
বিস্তারিতনারী ক্রীড়াবিদদের সফলতার মাধ্যমে বাংলাদেশের গৌরব বৃদ্ধি করা হবে। নারী-পুরুষের সমান সুযোগ ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে ক্রীড়া প্রশিক্ষণ, দক্ষতা উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ বাড়ানো হবে।
- নারী ক্রীড়াবিদদের জন্য পেশাদার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন।
- আর্থিক সহায়তা ও স্পন্সরশিপ সুযোগ বৃদ্ধি।
- বিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের ক্রীড়া কার্যক্রম সম্প্রসারণ।
- আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য বিশেষ সহায়তা।
- নারী ক্রীড়া প্রশাসনে নেতৃত্ব ও দক্ষতা উন্নয়ন।